একটি আজগুবি গল্প

জন্ম আশির দশকের গোড়ার দিকে। জন্ম দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কাঁজিয়ালসী গ্রামে হলেও স্থায়ী বসবাস বালুরঘাটে। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক। পেশায় ও নেশায় চিত্রশিল্পী, কর্মসূত্রে দেশে বিদেশে বিভিন্ন জায়গায় থাকলেও মাটির টানে আবার আত্রেয়ীর পাড়ে। মূলত ছোটগল্প লেখায় স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। নাটকের দলের সাথেও জড়িত। দধীচি, আয়নানগর, আত্রেয়ীর পাড়া সহ কিছু পত্রিকায় লেখা প্রকাশিত হয়েছে।
সন্ধেবেলা। বর্ষাকালের সাইকেল নিয়ে ক্যাঁচ কুঁচ করতে করতে বাড়ি থেকে বেরলেন মাস্টারমশাই। একটু এগোতেই একঘেঁয়ে নিম্নচাপ আবার শুরু করল ফিসফিসানি, অগত্যা ছাতা খুলতে হলো। বাজার পেরিয়ে বড়ো রাস্তাটা ক্রস করতেই এবার চুপ করে গেলো বৃষ্টি। আরও পড়ুন...
বৃন্দাবন মাতানো বাঁশিটি পড়ে আছে ধুলোয়।মাথায় চূড়াবাঁধা নেই, ময়ূরপুচ্ছ পড়ে আছে একপাশে আর তিনি লুটিয়ে আছেন যমুনার তীরে।একটু আগে রাধাকুন্ডে মরতে গিয়েছিলেন।কুন্ড কড়া করে জানিয়ে দিয়েছে,রাধার সংগে যে ঝগড়া করেছে তার স্থান এই রাধাকুন্ডে নেই।ফিরে আরও পড়ুন...
বাপের বাড়ি আসার সুযোগ পেলে কমলার মন চায় না লক্ষণদের বসতবাটির ছায়া আবার মাড়ায়।মা তখন বোঝায়— পেরথম পেরথম এক-আধটুক ঠুকাঠুকি কুথায় না হয়?বাপ তাকে বোঝায়— লক্ষ্মণটা গোবদা পাগল। তুমাকেও মানায়ে চলা লাগে।বাপ-মা দুজনেই বলতে চায় আরও পড়ুন...
0 Comments