শূন্য থেকে নিক্ষেপিত যে পঞ্চবাণ
যতবার কলঘরে নগ্ন হয়েছি,
বুঝেছি শূন্য আদতেই একটি সংক্রামিত অসুখ।
সাঁকোটা মৃতকল্প এক প্রকার। তবু
চাঁদের অপেক্ষা করে দাঁত কামড়ে, চাঁদ বড়ো একরোখা।
ঢেউ দাও ঢেউ দাও — বলে কে যেন দু’বেলা হাঁক দেয়।
অথচ কে না জানে, জীবনে ঢেউ দু’বার আসে না।
তৃতীয় বিশ্ব!
তোমার চোখেই ছিরিছাঁদহীন নিজেকে চিনেছি।
চারের পিঠে সংখ্যা বসে গেল! এখনও
আবাগীর মেঘ দেখলে তলপেটের বিঘৎ নীচে বৃষ্টিটা ভিজতে ভিজতে ফিরে আসে।
পাঁচ আঙ্গুলই চেতনাহীন
ঘরে হাওয়া তবুও ঢোকে। সেভাবেই মেঘলা হয় দিন।
হৃদয় এখন নির্বিকার।
0 Comments