কবিতা
আমরা ঘরে ফিরছি…
সারাদিন হাঁটতে হাঁটতেক্লান্ত হয়ে পড়েছি আমরাএ বেলা খাবার জোটেনি কিছুইরাত্রি জুড়ে হাজার মাইল বিছানা পাতাজলছত্র খুঁজতে গিয়ে দেখলামএকরাশ হতাশা নিয়ে কিছু না বলেচলে গেলেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ
সারাদিন হাঁটতে হাঁটতেক্লান্ত হয়ে পড়েছি আমরাএ বেলা খাবার জোটেনি কিছুইরাত্রি জুড়ে হাজার মাইল বিছানা পাতাজলছত্র খুঁজতে গিয়ে দেখলামএকরাশ হতাশা নিয়ে কিছু না বলেচলে গেলেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ
না খেতে পাওয়া মানুষ গুলো কে নিয়েসবাই এমন ভাবেবিস্ময় সূচক ব্যবহার করেযেন প্রথম বার সার্কাস দেখছেসত্যি তো সার্কাসই চলছেরিং মাস্টার চাবুক মারছেনপোষা শরীর গুলো কেমন ভাবেমানিয়ে নিচ্ছে নিজেদেরগ্যালারি জুড়ে তারিফ উড়ছেশালা গন্ডারের চামড়া নিয়েজন্মেছে মাইরিআজ এখানেই শেষ হলোপরবর্তী শো বিজ্ঞাপন …
অন্ধকার ঢেকে নিয়ে যারা জীবিত আছে কখন সূর্যাস্তের পাখিগুলো খবর দেবে সারাদিন উত্তাপ সেদ্ধ খেয়ে বেঁচে থাকতে হবে সে অপেক্ষায় , অন্ধকারে যারা নিজেদের এতটুকুও জ্বালতে পারেনি আলো , তারাই রোজ দিন উত্তাপের নিরুত্তর স্বাদ খেতে খেতে চলেছে দ্বিধাহীন অব্যক্ত কাহিনী রচনায় আর আপনি আমি, সে কাহিনীর অন্ধকার পাতাগুলো নিয়ে আরও পড়ুন…
প্রথমত অন্ধকারের পেটেই আকারহীন সময়ের দ্বিতীয় জন্ম । না না ! জাতিস্মরের কথা বলছি না । পৃথিবীর গভীরতম অন্ধকারে এক অন্ধের হেঁটে যাওয়ার কাহিনী… অন্ধের কোনো জাত থাকে না, অথচ সেই জাতির রক্তের ভেতর সময় একটু একটু করে আকারে পরিণত হচ্ছে তৃতীয় জন্ম আমার , সম্মুখে ঘরের ভেতর। তুমি বোধহয় আরও পড়ুন…
শ্রী চরনেষু রবীন্দ্রনাথ, (আপনার রতনকে খুব মনে পড়িল) আজ অনেক বছর পরে রতনকে ভীষণ মনে পড়ছে, কেমন আছে রতন এখনো কি সে প্রিয় জনের কন্ঠস্বর শুনতে পায়। মহাশয় ,মেয়েটিকে সম্পূর্ণ একলা করে দিলেন আপনি। শুধু সমাজের ভয়ে সম্পর্কের ওই রকম নাড়ীর টান ছিন্ন হয়ে যায় বলুন না মহাশয়? রতন তো আরও পড়ুন…