duto kobita

দু’টো কবিতা

১. আর একটু ইতিহাস লেখা বাঁকি ছিল বাবা নেমে এলেন হাতে পঞ্জিকা নিয়ে আবার ইতিহাস লিখতে বলে জলপথে এগোতে লাগলেন…। ২. মায়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে সন্তানের মানুষরূপী লাল সুতো বাধা হাত মা হাসতে হাসতে এগিয়ে যাচ্ছে সামনে ব ই মে লা ।

pustok alochona

দেবাশিষ মহন্ত-এর কাব্যগ্রন্থ “আলো নিভে গেলে”

ঘড়ির কাঁটা আলো আর আঁধারের তারতম্য বুঝিয়ে দেয়। গাণিতিক ভাবে যার আনুপাতিক হার ১২:১২। বারো ঘন্টা আলো জ্বালানোর পরে কিভাবে যেনো প্রকৃতি সুইচ অফ করে ফেলে। সেই সুইচকে পাগলের মতো খুঁজে বেড়িয়েছেন কবি। মানুষ একগাদা ছায়া নিয়ে বেঁচে থাকে। যে ছায়ার গভীর সুরঙ্গে পথ চলতে গেলেই হঠাৎ দেখা হয়ে যায় সুখ-শান্তি, আরও পড়ুন…