chandradosh

চন্দ্রদোষ

১.সানুতলে ছায়া লেখা বিকেলের শেষ পৃষ্ঠা খুলে গেলেলেপচা বস্তির বৃদ্ধের বলিরেখায় ঝিকিয়ে উঠেছে পরবাসের স্মৃতিকুয়াশাজারিত চুলের-কাঁটা রাস্তার বাঁকে থমকে থাকা সকাল সমীপেযাপনের মুহূর্তরা স্ফটিকের মত ঝরে পরে…অলঙ্কারে সেজে ওঠে তরুণ বয়সনাবালক ভুলগুলো মাধুর্যে প্রতীত হয়ে ওঠে! ২.আলতামিরার গুহাগাত্র মুছে গেছে…‘তমসো মা জ্যোতির্গময়ঃ’ ভেসেছে কবেইকবন্ধ মূর্তির মত শোভিত হওয়ার বিলবোর্ড রাস্তার আরও পড়ুন…

বৈশাখী রায় চৌধুরী-র গুচ্ছকবিতা

১. প্রতিচ্ছবি আয়নার সামনে দাঁড়ালেই নিজেকে দেখা যায় না আয়নার ভিতরে থাকে কঠিন দেওয়াল ভাঙতে পারলে তবেই দেখা যায় নিজের মুখ সবাই পারেনা আয়না ভেতরে থাকা মুখগুলো দ্যাখে অবিকল তার মতো দেখতে কত নিস্তব্ধ ঘাতক তাকে দেখেই হাসছে,চুল আঁচড়াচ্ছে তারপর সেজেগুজে হেঁটে যাচ্ছে প্রিয়মানুষদের ভিড়ে। ২. প্রেম ঘরে আগুন লাগলে আরও পড়ুন…

অর্পিতার একগুচ্ছ কবিতা

রত্নাকর কতোকাল হাঁটু পেতে বসে আছি মৃত্তিকাবুকে!একরোখা আলো এসে রোজ বিঁধে দেয় পাঁজরের ভূমিপুণ্যলোভী মাথা ঝুঁকে যায় সম্মুখ পানেমাটি হয়ে আসা শরীরের বাঁকে জড়িয়েছে হংসলতার গাছ ,পুষ্পে পত্রে আজ আর মন ভোলে না, হে খেয়ালি ঈশ্বর! নিদ্রা শেষ হলেনেমে এসো,আশিষমুদ্রার হাত ঠেকাও কপালে।আমি পুনরায় দস্যু হয়ে যাই ;বাল্মীকির প্রতারক বিজয়ের আরও পড়ুন…

বিবর্তনবাদ অথবা ভেস্তে যাওয়া আলো

(১) আদর-মাসের কালো জন্তুটাকে হজমে বসাইচোয়ালে চাঁদ ও ময়দার কুস্তি –কাদা কাদা অন্ধকার এই মুখের অসুখ আমার মুখোশ ও ছায়ার নিচেপর্দা গজিয়ে তোলে খালি চেয়ার গুলোতে এদিকে মেরামত হয় তন্ত্রটেবিলের তিন দিক থেকে সেবাচেপে ধরে – জল, চামচ আর সাঁড়াশি এবার চাঁদে জন্তুটার হাড়গোড় ফেলিমজ্জা ধরে চুষিরং ফ্যাকাশে হয়ে এলেবকেয়া আরও পড়ুন…